শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৪

সাহিত্যের কিছু টুকিটাকি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উপন্যাসঃ
সূত্রঃ রাজর্ষির চোখের
বালি গোরা ঘরে বাইরে যোগাযোগ
করতে গিয়ে বউ ঠাকুরানীর হাটের
কাছে নৌকা ডুবিতে পরল। তাই দেখে চতুরঙ্গ
তার শেষের কবিতায় দুই বোন মালঞ্চ ও
করুণা কে নিয়ে চার অধ্যায় লিখল.
ব্যাখ্যাঃ বৌঠাকুরাণীর হাট, গোরা, রাজর্ষি,
চোখের বালি, দুইবোন, মালঞ্চ, করুণা,
নৌকাডুবি, ঘরে বাইরে, যোগাযোগ, চতুরঙ্গ,
শেষের কবিতা, চার অধ্যায়
রূপক নাটকঃ
ডাকঘর কালের যাত্রায় অচলায়তন
হয়ে পরেছে, তাই
রাজা রক্তকরবিকে প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ
মুক্তধারা করে দিল
অন্যান্য নাটকঃ
তাসের দেশে তপতী ফাল্গুনীর
বাল্মীকি প্রতিভা ও বাঁশরীর মায়ার
খেলা খেলতে গিয়ে গোড়ায় গলদ
করে পরিত্রাণ পাবার জন্য
কালমৃগয়াতে নটীর পূজা দিয়ে পৃথিরাজ
পরাজিত হয়ে চন্ডালিকার জন্য
শ্রাবনগাথা তৈরি করলো.
কাব্যগ্রন্থঃ পূরবী, মানসী ও চিত্রা, মহুয়ার
বান্ধবী চিত্রালীর নবজাতকের পুনশ্চ
জম্মদিনে ভানুসিংহ-ঠাকুরের প্রথম কাব্য
বনফুল ও গীতাঞ্জলীর শেষ লেখার লেখন
উৎসর্গ করল। প্রভাত-সংগীত ও সন্ধার
বিচিত্রিতায় খেয়ার সোনারতরী বলাকায়
ছড়ার-ছবির মতো ক্ষণিক গল্পে-সল্পে ও
সানায়ে শ্যামলীময় করে তুলল।
* শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উপন্যাসঃ
সূত্রঃ বড়দিদি ও মেজদিদির সাথে দেবদাস
ও বিপ্রদাসের চরিত্রহীনতার জন্য
পল্লীসমাজ ও পন্ডিতমশাই তাদের গৃহদাহ
করল ৷ কিন্তু বিন্দুর ছেলে চন্দ্রনাথ,
শ্রীকান্ত ও শুভদা বামুনের
মেয়ে দত্তাকে বৈকুন্ঠের উইল
করে এবং অরক্ষণীয়া বিরাজবৌকে পরিণীতা
হিসেবে গ্রহণ করে তাদের পথের
দাবী তুলে নিয়ে দেনাপাওনা মিটিয়ে
নববিধানে নিষ্কৃতি দিয়ে শেষ প্রশ্নের
শেষের পরিচয় দিল ৷
ব্যাখ্যাঃ বড়দিদি (১ম), মেজদিদি, দেবদাস,
বিপ্রদাস, চরিত্রহীন, পল্লীসমাজ,
পন্ডিতমশাই, গৃহদাহ, বিন্দুর ছেলে, চন্দ্রনাথ,
শ্রীকান্ত, শুভদা, বামুনের মেয়ে, দত্তা,
বৈকুন্ঠের উইল, অরক্ষণীয়া, বিরাজবৌ,
পরিণীতা, পথের দাবী, দেনাপাওনা,
নববিধান, নিষ্কৃতি, শেষ প্রশ্ন, শেষের পরিচয়
(শেষ)
ছোটগল্পঃ
সূত্রঃ মন্দিরে একাদশীর বৈরাগ্য ও
কাশিনাথের মামলার ফলে বিলাসী, সতী ও
ছবি অভাগীর স্বর্গ খুলল এবং মহেশ, পরেশ ও
রামের সুমতি হল ৷
ব্যাখ্যাঃ মন্দির(১ম), একাদশীর বৈরাগ্য,
কাশিনাথ, মামলার ফল, বিলাসী, সতী, ছবি,
অভাগীর স্বর্গ, মহেশ, পরেশ, রামের সুমতি
নাটকঃ
সূত্রঃ ষোড়শী রমা হিসেবে বিজয়া হলেন
বিরাজবৌ
ব্যাখ্যাঃ ষোড়শী(১ম), রমা, বিজয়া,
বিরাজবৌ
* জসীমউদ্দিন
কাব্যগ্রন্থঃ
সূত্রঃ মাটির
কান্না শুনতে গিয়ে ধানক্ষেতের বালুচরে এক
পয়সার বাশিঁ হারিয়েছে রাখাল হাসু ,সোজন
বাদিয়ার ঘাটের রঙ্গিলা নায়ের মাঝির
লাগি নকশী কাঁথা বুনে রূপবতী সুচয়নী ও
মা যে জননী কান্দে
ব্যাখ্যাঃ ধানক্ষেত, মাটির কান্না, বালুচর,
রাখালী, হাসু, সোজন বাদিয়ার ঘাট,
রঙ্গিলা নায়ের মাঝি, নকশী কাঁথার মাঠ,
রূপবতী, সুচয়নী, মা যে জননী কান্দে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন